কেশবপুরে ভাইপোদের অত্যাচার, র্নিযাতনের কারণে প্রভাষক হাবিবুর রহমান সর্বস্বান্ত

0
198

কেশবপুর পৌর প্রতিনিধি:
কেশবপুরে ভাইপোদের অত্যাচার আর র্নিযাতনের কারণে প্রভাষক হাবিবুর রহমানের বসতভিটা ধ্বংশ হয়ে গেছে। থানায় অভিযোগের কারণে তারা ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করছে। হাবিবুর রহমান তাঁর পরিবার নিয়ে নিরাপত্তা হিনতায় ভুগছেন। কেশবপুর থানায় অভিযোগ সুত্রে ও সরেজমিন পরিদর্শন কালে জানাযায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের আলতাপোল গ্রামের মৃত মফেজ উদ্দীন সরদারের ৫ পুত্র সন্তানের একজন কেশবপুর মহিলা কলেজের প্রভাষক হাবিবুর রহমান। তাঁর পৈত্রিক নিবাস ৭২ নং আলতাপোল মৌজায় ১৫৩৪,১৫৩৫ খতিয়ানে হাল ১১৩৮১ দাগের ৬১ শতক জমির মধ্যে ১৪ শতক জমিতে প্রভাষক হাবিবুর রহমানের বসতভিটা।

১৯৯৫ সালে পিতার মৃত্যুর পরে ১৯৯৯ সালে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের সমন্বয়ে সালিসি বৈঠকের মাধ্যমে দুই ভাই ফজলুর রহমান ও বজলুর রহমানের বর্তমান ওয়ারেশ আতাউর রহমান ও মতিউর রহমান ওয়ারেশ সুত্রে প্রাপ্য ২৮ শতক জমি বুঝে নেয়। এসময়ে তাদের কয়েকটি ফলজ ও বনজ বৃক্ষ প্রভাষক হাবিবুর রহমানে বসতভিটার ভিতরে পড়েযায়। তারা আজ-কাল কেটে নেওয়ার কথা বলে আজ-ও না মেরে নেওয়ায় ঐ গাছ আরো বড়ো হওয়ার কারণে হাবিবুর রহমানের বসতভিটার ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। ভাইপোদের গাছগুলো মেরে নেওয়ার কথা বললে তারা আরো জমি পাওয়ার দাবী করে। উপয়ান্তর না পেয়ে হাবিবুর রহমান কেশবপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন।

২২ জুন সরেজমিন ঘটনাস্থাল পরিদর্শনে গেলে তাঁরা উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথে তারা খুব খারাপ ব্যাবহার করে এবং হাবিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি প্রদান করে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। যার কারণে ভাইপোদের ভয়ে হাবিবুর রহমান তাঁর পরিবার নিয়ে নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন।

এব্যাপারে ভাইপো আতাউর রহমান জানান আমরা আরো জমি পাবো। পুঃরায় মাপার পারে গাছ তাঁর জমিতে পড়লে গাছ কেটে নেওয়া হবে। এব্যাপারে থানার এস আই বিপুল জানান অভিযোগের পর সরেজমিন পরিদর্শন করেছি। লকডাউন প্রত্যাহারের পর উভপক্ষকে নিয়ে বিষয়টি নিশঃপত্তি করা হবে।

খুলনা টাইমস/এমআইআর