শেখ রাসেলকে হত্যার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের শিশু গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছিলো- আ’লীগ নেতৃবৃন্দ

0
444

বিজ্ঞপ্তিঃ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, শেখ রাসেলকে হত্যার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের শিশু গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছিলো। বাঙালি যখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর নেতৃত্বে তাদের অধিকার ফিরে পেয়ে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার কাজে লিপ্ত ঠিক তখনই বঙ্গবন্ধুকে অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ভাবে ’৭১-এর পরাজিত শত্রুরা নির্মম ভাবে হত্যা করে। শত্রুরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করে ক্ষান্ত হয়নি। সেদিন তারা শিশু রাসেলকেও নির্মমভাবে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু এবং স্বাধীনতার কথা যাতে কেউ বলতে না পারে সেজন্যেই রাসেলকে হত্যা করে শত্রুরা। রাসেল বেঁচে থাকলে এদেশের মাটি ও মানুষের কথা বলতো, রাসেল বেঁচে থাকলে এদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, সংবিধান ও গণতন্ত্র রক্ষার কথা বলতো। সেকারনেই তাকে হত্যা করা হয়েছে। রাসেলকে হত্যা একটি দেশকে সুপরিকল্পিত ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়া। নেতৃবৃন্দ দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, দেশে সকল হত্যা সহ ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ৪র্থ বারের মত প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে হবে। সেজন্যে সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শহীদ শেখ রাসেলের ৫৫তম জন্মদিনে আলোচনা সভায় এ সব কথা বলেন। খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক এর সভাপতিত্বে দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও ১৪ দলের সমন্বয়ক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান এমপি। আওয়ামী লীগ নেতা নুর ইসলাম বন্দ, কামরুজ্জামান জামাল, জামাল উদ্দিন ব্চ্চাু, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান,অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, অধ্যা. মিজানুর রহমান, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম,তসলিম আহমেদ আশা, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, মনিরুজ্জামান সাগর, এ্যাড. কে এম ইকবাল, মো. আলমগীর সরদার, শাহ মো. জাকিউর রহমান জাকির, চৌধুরী রায়হান ফরিদ, জামিল খান, ফেরদৌস হোসেন লাবু, আব্দুল হাই পলাশ, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মো. শিহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, মো. মোতালেব মিয়া, এস এম আকিল উদ্দিন, মো. আমির হোসেন, মুন্সি নাহিদুজ্জামান, জিএম রেজাউল ইসলাম, কামরুল ইসলাম, আব্দুস সালাম ঢালী, সরদার মো. জাকির হোসেন, ইদ্রিস আলী, আব্দুর রহীম, ফেরদৌসী আলম রিতা, ইলিয়াছ হোসেন লাবু, মনিরুল ইসলাম সোহাগ, শেখ হারুন মানু, মোস্তাফিজুর রহমান সুইট, হায়দার আলী, শওকত হোসেন খোকন, মো. রাজু, মাহমুদুর রহমান রাজেস, আহনাফ অর্পন সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
আলোচনা শেষে কেক কেটে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।