গুজব মিথ্যাচার আর ষড়যন্ত্র করে উন্নয়নকে দমিয়ে রাখা যাবে না : মেয়র খালেক

0
401

খবর বিজ্ঞপ্তি:
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, গুজব মিথ্যাচার আর ষড়যন্ত্র করে আওয়ামী লীগ ও দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে দমিয়ে রাখা যাবে না। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত অত্যন্ত সুকৌশলে বিভিন্ন ভাবে গুজব মিথ্যাচার দিয়ে দেশ জাতি ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার ষড়যন্ত্রে মরিয়া হয়ে উঠেছে। অতীতে অনেকেই আওয়ামী লীগ এবং বাংলাদেশকে নিয়ে নানামুখী গুজব মিথ্যাচার করে ষড়যন্ত্র করেছে। ওই সকল ষড়যন্ত্রকারীরা আজ ইতিহাসের অন্ধকূপে পড়ে আছে। আর আওয়ামী লীগ ঠিকই জনগণকে সাথে নিয়ে দেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে দাড় করাতে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে। এ অগ্রযাত্রাকে কোন ভাবেই ঠেকানো যাবে না। তিনি আরো বলেন, বিএনপি-জামায়াত তাদের পোষ্য সাংবাদিকদের দিয়ে গুজবের সংবাদ প্রকাশ করিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। তিনি ওই সকল সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, দেশ ও জাতির কল্যাণে সাংবাদিকতা করুন, দেশের ক্ষতি হয় এমন সংবাদ পরিবেশন করবেন না, তাতে ভালো হবে না। যারাই দেশের ক্ষতি করে সংবাদ পরিবেশন করবেন তাদের ব্যাপারে কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি আহবান জানান এবং জনগণকে সজাগ থাকার আহবান জানান।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় নগরীর পিকচার প্যালেস মোড়ে মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিএনপি জামায়াতের দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র, দেশকে অশান্ত করতে মিথ্যাচার ও গুজবের প্রতিবাদে এবং গুজব রটনাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান। মহানগর আওয়ামী লীগ উপ-দপ্তর সম্পাদক হাফেজ মো. শামীম ও উপ-প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মো. মফিদুল ইসলাম টুটুলের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগ নেতা এমডিএ বাবুল রানা, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, এ্যাড. সরদার আনিসুর রহমান পপলু, কাউন্সিলর লুৎফুন নেছা লুৎফা, রনজিত কুমার ঘোষ, অসিত বরণ বিশ্বাস, নূরীনা রহমান বিউটি, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, নয়মী বিশ্বাস সাথী, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা শ্যামল সিংহ রায়, মকবুল হোসেন মিন্টু, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, শেখ ফজলুল হক, অধ্যা. আলমগীর কবীর, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, শেখ মোশাররফ হোসেন, কাউন্সিলর মোশাররফ হোসেন, প্যানেল মেয়র আমিনুল ইসলাম মুন্না, আবুল কাশেম মোল্লা, মনিরুজ্জামান সাগর, মীর বরকত আলী, সাব্বির হোসেন শুভ, কাউন্সিলর মফিজুল ইসলাম লিটন, হুমায়ূন কবীর, মো. রাজ্জাক হোসেন, মুন্সী আইয়ুব আলী, মঈনুল ইসলাম নাসির, চ. ম মুজিবর রহমান, চৌধুরী মিনহাজ উজ্জামান সজল, শেখ মোশাররফ হোসেন, শেখ ফারুক হোসেন, আব্দুল হাই পলাশ, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মো. শিহাব উদ্দিন, শেখ মো. রুহুল আমিন, মো. জাকির হোসেন, মীর মো. লিটন, মো. শামীমুজ্জামান, হাবিবুর রহমান দুলাল, মো. আমির হোসেন, মুন্সি নাহিদুজ্জামান, মো. কামরুল ইসলাম, শফিকুর রহমান পলাশ, মামুন কবির কচি, সাবির খান, মো. রাজ্জাক হোসেন, মুন্সি হেকমত আলী, ডা. সায়েম, দেব দুলাল বাড়ৈই বাপ্পি, মো. শাহীন আলম, রনবীর বাড়ৈই সজল, মাহমুদর রহমান রাজেসসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।