আইসোলেশনে থেকেও বাস পোড়ানোর প্রধান আসামি আমি: ইশরাক

0
163

টাইমস ডেস্ক:
রাজধানীতে বৃহস্পতিবার বাস পোড়ানোর মামলার প্রধান আসামি হয়েছেন ইশরাক হোসেন। মতিঝিল থানা পুলিশের পক্ষ থেকে উপপরিদর্শক (এসআই) মো. হুমায়ন কবির বাদী হয়ে এ মামলা করেন। এতে প্রধান আসামি হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের বৈদেশিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ইশরাক। তার বিরুদ্ধে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে মামলাকে ভিত্তিহীন উল্লেখ করে ইশরাক হোসেন বলেন, গত কয়েকদিন ধরে আমি অসুস্থ থাকায় বাসায় আইসোলেশনে আছি। বাসা থেকে একেবারেই বেরোচ্ছি না। আইসোলেশনে থেকেও মামলার প্রধান আসামি হয়েছি আমি। ইশরাকের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে ঢাকা-৬ আসন এলাকায় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা মশাল মিছিল করেছেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী হয়েছিলেন ইশরাক হোসেন। পুলিশ জানায়, এ মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে ইশরাক হোসেনকে। মামলায় তিনি ছাড়াও আসামি করা হয়েছে ৪১ জনকে। বৃহস্পতিবার মতিঝিলসহ রাজধানীর বিভিন্ন থানায় পুলিশের পক্ষ থেকে মোট ১৪টি মামলা করা হয়।

ঢাকায় গাড়ি পোড়ানোর মামলায় আসামি
চট্টগ্রামের ২ যুবদল নেতা
টাইমস ডেস্ক:
ঢাকায় গাড়ি পোড়ানোর মামলায় চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শাহেদকে আসামি করা হয়েছে। দুজনই দাবি করেছেন, ঘটনার দিন চট্টগ্রামে ছিলেন তারা। বৃহস্পতিবার ঢাকা-১৮ আসনের উপ-নির্বাচনের দিন ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন স্থানে গণপরিবহনে আগুন দেওয়ার ঘটনায় ৯ থানায় ১৩ মামলায় পাঁচ শতাধিক আসামি করা হয়। চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী বলেন, ঘটনার আগে থেকে আমি অসুস্থতাজনিত কারণে বাসায় আছি। গত শুক্রবার মামলার কাগজপত্র দেখে জানতে পারি, নির্বাচনের দিন গাড়ি পোড়ানোর মামলায় আমি আসামি। অথচ ওইদিন আমি চট্টগ্রামের বাসা থেকে বাইরেও যাইনি। মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহেদ বলেন, আমিও ঘটনার দিন চট্টগ্রামে ছিলাম। ঘটনার আগে ও পরে আমি চট্টগ্রামের বাইরে যাইনি। তারপরও ঢাকায় গাড়ি পোড়ানোর মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, নগর যুবদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ঘটনার দিন চট্টগ্রামে থেকেও গাড়ি পোড়ানোর মামলায় আসামি হয়েছেন। এ থেকে প্রতীয়মান হয়, পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা সাজিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হচ্ছে। আমরা সাজানো এসব মামলা প্রত্যাহার চাই।