ডুমুরিয়া প্রতিনিধি: ডুমুরিয়ায় অবুঝ শিশুপুত্র তীর্থ চন্দ-দিব্য চন্দ,স্ত্রী কেয়া রানী চন্দ, এমপি পিতা, শিক্ষক মাতা, দু’সহোদর ও অসংখ্য শুভাকাংখী রেখে মৃত্যুর পথ বেছে নিলেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য নারায়ন চন্দ্র চন্দ’র কনিষ্ঠ পুত্র জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান অভিজিৎ চন্দ্র চন্দ। বৃহস্পতিবার রাতে ডুমুরিয়া বাজারস্থ কেন্দ্রীয় কালিবাড়ি মঠে তার অন্ত্যেষ্টিক্রীয়া সম্পন্ন করা হয়েছে।এমপির বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।পারিবারিক সূত্রে জানা যায়,গত বুধবার সকালে জেলা পরিষদ সদস্য এমপি পুত্র অভিজিৎ চন্দ্র চন্দ নিজ বাড়িতে হারপিক পান করে।এরপর তাকে উদ্ধার করে প্রথমে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরবর্তিতে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার তার মৃত্যু হয়। এদিকে তার মৃত্যুর খবর শুনে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারন মানূষ তাকে এক নজরে দেখার জন্য বাড়ির সামনে ভীড় জমাতে থাকে। দীর্ঘক্ষন প্রতিক্ষার পর সন্ধ্যা ৬.২০মিনিটে তার মরাদেহ বাসভবনের সামনে পৌছালে জেলা পরিষদ,উপজেলা আ’লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের পক্ষ থেকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়।এরপর সকলের এক নজরে দেখা ও শেষ শ্রদ্ধা শেষে রাত ৭.৩০মিনিটে কেন্দ্রীয় কালিবাড়ি মঠ মহাশ্মশানে শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আ’লীগ সভাপতি শেখ হারুনুর রশিদ,সাবেক এমপি আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান,জেলা আ’লীগের সম্পাদক এ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারী, আ’লীগ নেতা এসএম কামরুজ্জামান জামাল,উপজেলা চেয়ারম্যান এজাজ আহমেদ,ফুলতলা উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আকরাম হোসেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ শাহনাজ বেগম,জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি কৃষ্ণপদ দাশ, ভাইস চেয়ারম্যান গাজী আব্দুল হালিম,শারমীনা পারভীন রুমা, বিএনপি নেতা মোল্যা আবুল কাশেম, মোল্যা মোশাররফ হোসেন মফিজ, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা সরোয়ার, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, ইউপি চেয়ারম্যানসহ অসংখ্য দলীয় কর্মীরা।