মুজিববর্ষে মনোসেক্স গলদা চিংড়ি চাষে রূপসাকে মডেল করা হবে

0
371

খবর বিজ্ঞপ্তি: খুলনার রূপসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন আক্তার বলেছেন, বর্তমান সরকার চিংড়ি চাষী এবং খামারীদের সব ধরণের সহযোগিতা প্রদান করছে। চিংড়ি উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং বিপননের প্রতিটি ক্ষেত্রেও সংশ্লিষ্টদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হয়। তিনি বলেন, মুজিববর্ষে মনোসেক্স গলদা চিংড়ি চাষে রূপসাকে একটি মডেল উপজেলায় রূপান্তরের চেষ্টা করা হবে। এ জন্য তিনি চিংড়ি চাষি ও খামারীদের এগিয়ে আসার আহবান জানান।
বৃহস্পতিবার রূপসার ইলাইপুরস্থ প্রগতি ফিস লিমিটেড চত্বরে অনুষ্ঠিত ‘মনোসেক্স গলদা চিংড়ি চাষ’ শীর্ষক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মৎস্য অধিদপ্তর খুলনার সহযোগিতায়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ফিসারী প্রোডাক্টস বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল (এফপিবিপিসি)’র অর্থায়নে ফিস ফার্ম ওনার্স এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ফোয়াব) এ প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে। সভাপতিত্ব করেন ফোয়াব সভাপতি মোল্লা সামছুর রহমান শাহীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউপি সদস্য মো. আব্দুল গফুর খান, রূপসা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি তরুণ চক্রবর্তী বিষ্ণু। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফোয়াবের সিনিয়র টেকনিক্যাল এডভাইজার মৎস্য বিজ্ঞানী মন্মথনাথ সরকার। বক্তৃতা করেন সুন্দরবন মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি মোদাচ্ছের আলী মাস্টার, ফোয়াবের অর্থ সম্পাদক নাসির আহমেদ, মো. রাজু আহমেদ, বুলু রাণি মন্ডল, মুরাদ মোল্লা, লস্কর মনিরুজ্জামান, সাখাওয়াত হোসেন শাওন, সাজ্জাদ হোসেন সাগর, এম এ আজিম, কনজিৎ রায় বাপ্পি, আশিষ রায়, মোহাম্মদ আলী হোসেন, মো. ইসরাইল খান, সঞ্চিতা রায়, নিরুপমা মন্ডল, কবিতা বৈরাগী, তপক মন্ডল (তপু), মো. সোহরাব সানা প্রমূখ। প্রশিক্ষণ কর্মশালায় খুলনার ৯টি উপজেলার ৫০জন গলদা চিংড়ি চাষি অংশ গ্রহণ করেন।