বর্তমান সরকার গণতন্ত্র গিলে খেয়েছে; এবার গিলতে চাচ্ছে ‘বীর উত্তম’ খেতাব-মঞ্জু

0
178

খবর বিজ্ঞপ্তি:
বর্তমান সরকার গণতন্ত্রকে গিলে খেয়েছে। গণতন্ত্র গিলে খেয়ে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এখন গিলে খেতে চাচ্ছে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ‘বীর উত্তম’ খেতাব। কিন্তু ভুলেও খেতাব গিলতে যাবেন না, কারন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব আপনাদের হজম হবে না; গলায় আটকে যাবে বলে মন্তব্য করে বিএনপি কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, বর্তমান সরকার দেউলিয়াত্বের শেষ পর্যায় পৌঁছে গেছে, জাতিকে দেবার কিছুই নেই। আন্তর্জাতিকভাবে তাদের কেলেঙ্কারির কথা ফাঁস হচ্ছে। জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে নিবদ্ধ করার জন্য আজকে জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের মতো একজন ব্যক্তি সম্পর্কে এই ধরনের অলীক মিথ্যা তথ্য জাতির কাছে হাজির করেছে সরকার।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকার জন্য ৩০ ডিসেম্বরের ভোট ২৯ তারিখ রাতে ডাকাতি করা হয়েছে। সরকার বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, সেক্টর কমান্ডার, বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের খেতাব বাতিলের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্রীয় বীর উত্তম খেতাব বাতিলের সরকারের হটকারী ও অন্যায় সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বুধবার (১৭ ফেব্রæয়ারি) স্বৈরতন্ত্র ও মাফিয়াতন্ত্র পতনের দাবিতে দেশব্যাপি প্রতিবাদ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টায় দলীয় কার্যালয়ের সামনে মহানগর ও জেলা বিএনপির সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে মঞ্জু এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, আজকে আপনারা দেখছেন বিভিন্ন পৌরসভা, সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কিভাবে এই সরকার ভোট ডাকাতি করছে, কিভাবে জাতীয় সংসদ উপনির্বাচনগুলোতে ভোট ডাকাতি করছে। সুতরাং এই সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠ নির্বাচন হতে পারে না। তাই সুষ্ঠ নির্বাচন পেতে হলে সকল দল ও জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সকল দলের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে। বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সভাপতি এড. এস এম শফিকুল আলম মনা, নগর সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, জেলা সাধারণ সম্পাদক আমির এজাজ খান, মীর কায়সেদ আলী, শেখ মুশাররফ হোসেন, জাফরুল্লাহ খান সাচ্চু, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, আবু হোসেন বাবুসহ অনেকে। সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলওয়াত করেন মাও. আব্দুল গফফার ও সভা পরিচালনা করেন আসাদুজ্জামান মুরাদ। সভায় উপস্থিত ছিলেন স ম আব্দুর রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, শেখ জাহিদুল ইসলাম, শাহজালাল বাবলু, এস এ রহমান বাবুল, সাইফুর রহমান মিন্টু, সিরাজুল হক নান্নু, মো. মাহবুব কায়সার, নজরুল ইসলাম বাবু, কামরুজ্জামান টুকু, মহিবুজ্জামান কচি, এস এম শাহজাহান, গিয়াস উদ্দিন বনি, ইকবাল হোসেন খোকন, ইউসুফ হারুন মজনু, সাজ্জাদ আহসান পরাগ, সাজ্জাদ হোসেন তোতন, কাজী মিজানুর রহমান, মুর্শিদ কামাল, ওহেদুজ্জামান রানা, শেখ সাদী, নাজমুস সাকিব পিন্টু, মুজিবর রহমান ফয়েজ, শামসুজ্জামান চঞ্চল, শরিফুল ইসলাম বাবু, ওয়েজউদ্দিন সান্টু, আবু সাইদ শেখ, নাজির উদ্দিন নান্নু, শেখ ইমাম হোসেন, জহর মীর, হাফিজুর রহমান মনি, তারিকুল ইসলাম, শেখ জামিরুল ইসলাম, আহসানউল্লাহ বুলবুল, ইশহাক তালুকদার, শাহাবুদ্দিন মন্টু, রবিউল হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, ওহেদুর রহমান দীপু, রফিকুল ইসলাম শুকুর, নাসির খান, আসলাম হোসেন, জাহিদ কামাল টিটো, শামসুল বারী পান্না, তানভিরুল আযম রুম্মান, সেলিম সরদার, খন্দকার ফারুক হোসেন, আলমগীর হোসেন, আরমান হোসেন, আনসার চৌধুরী, এনামুল হাসান ডায়মন্ড, বাচ্চু মীর, মোল্যা কবির হোসেন, কাজী শাহনেওয়াজ নীরু, কাজী মাহমুদ আলী, মাজেদা খাতুন, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর হোসেন, মোহাম্মদ আলী, ডা. ফারুক হোসেন, লিটু পাটোয়ারী, ইকবাল হোসেন, জাহিদুর রহমান রিপন, এমদাদ হোসেন, কাজী নজরুল ইসলাম, আনজিরা খাতুন, সালাম মেম্বার, রিয়াজুর রহমান, সরোয়ার হোসেন, হেমায়েত হোসেন, শেখ আবু সাঈদ, মো. মাসুম, জহুরুল হক, এনামুল হক সজল, বাশির মোল্যা, জামাল উদ্দিন মোড়ল, আবু বক্কর, মনিরুজ্জামান মনি, ওহেদুজ্জামান, হাবিবুর রহমান কাজল, শরিফুল ইসলাম, আরিফুর রহমান আরিফ, শফিকুল ইসলাম শফি, মিনা মুরাদ, ইউনুচ আলী, সোহাগ মোল্যা, এম এ হাসান, তরিকুল ইসলাম বাকার, মাজেদুল ইসলাম, সৈয়দ গাজী, সাথী, কাকুলী, রাজু মোল্যা, ইসমাইল হোসেন, ইশরাত আরা কাকন প্রমুখ।