কলারোয়ায় কৃষকদের সাথে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম

0
169

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি :

সাতক্ষীরার কলারোয়া কৃষি অধিদপ্তর করোনার মধ্যেও নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন কলারোয়ার কৃষকদের জন্য। কৃষি প্রধান দেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশের ৭০ ভাগ মানুষ এখনো কৃষির উপর নির্ভরশীল তার উপরে প্রভাব ফেলেছে মরণব্যাধি করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে শহর কেন্দ্রিক মানুষ চাকরি হারিয়ে ঝুঁকছে গ্রামের দিকে শুরু করেছে চাষাবাদ’।

বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ হাতে নিয়েছেন সেগুলো সম্প্রসারিত করছেন উপজেলা ভিত্তিক কৃষি অধিদপ্তর অফিসের মাধ্যমে। কলারোয়া উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর তার মধ্যে একটি।কলারোয়া কৃষি অফিস বিগত এক বছরে এগিয়ে গিয়েছে অনেক গুণে। ২০২০ সালে কোন ভাইরাসের প্রথম প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে কৃষি অফিস বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পুষ্টি বাগান পরিকল্পনা হাতে সে সময় করো না ভয় কে জয় করে কলারোয়া কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রফিকুল ইসলামের অক্লান্ত পরিশ্রমে এগিয়ে যেতে থাকে কলারোয়া কৃষি অধিদপ্তর সুফল পেয়েছে কলারোয়ার গ্রাম্য পর্যায়ের কৃষিতে।

হেলাতলা ইউনিয়নের ঝাঁপাঘাট গ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান কৃষি অফিসার জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম স্যারের পরামর্শে আমার ছোট্ট বাড়ির সামনে আমি একটি বাগান করি তা দিয়ে আমার সাত-আট মাস সংসার ভালোই চলছে আমার বাজার করতে হয়নি এমনিভাবে উপকৃত হয়েছেন এলাকার অনেকেই পাশাপাশি প্রতিটি ইউনিয়নে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে কলারোয়া উপ সরকারি কৃষি অফিসের মাধ্যমে।

সরকারের প্রবোধ পরবর্তী উদ্যোগ হাতে নেন প্রতি ইঞ্চি মাটিতে উৎপাদনের আওতায় আনা কলারোয়া কৃষির জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় কলারোয়া কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম এটিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করেন তিনি নেমে পড়েন মাঠে কৃষি প্রতিনিধি সেচ প্রকল্পের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন প্রকল্পের প্রতিনিধিদেরকে নিয়ে তিনি পরিকল্পনা হাতে নেন। প্রতিনিয়ত মাঠে হাতে-কলমে শিক্ষা দিতে থাকেন কৃষকদের গ্রামের মানুষদের বুঝিয়ে-শুনিয়ে শুরু করতে থাকেন প্রতি ইঞ্চির সদ্ব্যবহার কিভাবে করতে হয় ফলশ্রুতিতে এক বছরের মাথায় অনেকটাই সুদিন ফিরেছে কৃষকদের মাঝে এমনই একজন কৃষক কয়লা ইউনিয়নের আলিপুর গ্রামের আতিউর রহমান।

তিনি পেশায় একজন কৃষক কৃষি অফিসার তার মাধ্যম দিয়ে শুরু করে প্রতি ইঞ্চি মাটিকে সদ্ব্যবহার তার দেখাদেখি এখন অনেক মানুষই তার মতন শুরু করেছে প্রতি ইঞ্চিতে কিভাবে চাষ করে লাভবান হওয়া যায় জমি ফেলে না রেখে কিভাবে চাষের আওতায় আনা যায় যা এখন ও চলমান রয়েছে কলারোয়া কৃষি অধিদপ্তরে। খাদ্য ও পুষ্টি সমৃদ্ধির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের জন্য তারই জন্যে কলারোয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম কাজ করে যাচ্ছেন দেশ ও মানুষের জন্য করোনা ভাইরাস কে অপেক্ষা করে নিজের এবং উপসহকারী কর্মকর্তাদের জীবনকে বাজি রেখে প্রতিনিয়ত মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন কৃষক দেশ মাটি ও মানুষের জন্য বর্তমান বাংলাদেশ সরকার কৃষিকে লকডাউন এর আওতার বাইরে রেখে কার্যকারী ভূমিকা পালনের নির্দেশনা দিয়েছেন তারই ধারাবাহিকতায় জীবনের মায়া ত্যাগ করে কৃষি অফিসার কাজ করে যাচ্ছেন।

এ বিষয়ে একটি অনুষ্ঠানে কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু জানিয়েছেন বাংলাদেশ সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। কৃষকদের কাজে কোনো বাধা নেই। তারা নিরলস কাজ করে যেতে পারে। তাদের প্রতিটি কাজে সহযোগিতা করবে সরকার জনপ্রতিনিধি প্রতিটি মহল। করোণা ভাইরাসের এই মুহূর্তে কৃষকদের জন্য বিনামূল্যে স্যার, বীজ, উৎপাদিত পণ্যের জন্য যান্ত্রিক যন্ত্রপাতি প্রদান করছে এগুলো কাজে কোনো বাধা নেই।

খুলনা টাইমস/এমআইআর