আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি : মঞ্জু

0
505

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহানগর সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, ঐক্যফ্রন্ট সাত দফা দাবিকে সামনে রেখে কর্মসূচি গ্রহণ ও পালন করেছে। পরে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নেতা-কর্মীরা ব্যাথা-বেদনার মধ্যে আন্দোলনের অংশ হিসেবে ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া মিথ্যা মামলায় কারাগারে রয়েছে। আমরা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে পাশে চেয়েছিলাম। ঐক্যফ্রন্টের সাতদফা দাবির মধ্যে প্রথম ছিল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি। দেশনেত্রীকে আমাদের পাশে পেতে চায়।
সিটি মেয়র নির্বাচনেও লেভেল প্লেয়িং নির্বাচনের জন্য ৯ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি দিয়েছিলাম। সকলেই যানে সেই নির্বাচন কেমন হয়েছে। আমাদের সেই শঙ্কা এখনও কাটেনি। নতুন করে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি অর্থবহ এবং অবাধ ও সুষ্ঠু পরিবেশে নির্বাচনের জন্য আমরা সোমবার থেকে কাজ শুরু করেছি।
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির দাবিতে মঙ্গলবার দুপুরে দলীয় কার্যালয়ে নগর বিএনপি আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও কেসিসির সাবেক মেয়র মোঃ মনিরুজ্জামান মনি, মীর কায়ছেদ আলী, সেকেন্দার জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, মোল্লা আবুল কাশেম, সৈয়দা রেহেনা ঈসা, শাহজামাল বাবলু, স ম রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, ফকরুল আলম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, শেখ আমজাদ হোসেন, আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মেহেদী হাসান দিপু, মহিবুজ্জামান কচি, শফিকুল আলম তুহিন, আজিজুল হাসান দুলু, ইকবাল হোসেন খোকন, শেখ সাদী, ইউসুফ হারুন মজনু, সাজ্জাদ হোসেন তোতন, মুর্শিদ কামাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, একরামুল কবীর মিল্টন, একরামুল হক হেলাল, হাসানুর রশীদ মিরাজ, শামসুজ্জামান চঞ্চল, মাহবুব হাসান পিয়ারু, নাজমুল হুদা সাগর, শরিফুল ইসলাম বাবু, হেলাল আহম্মেদ সুমন প্রমুখ। এছাড়া বিএনপির থানা ওয়ার্ড ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।