প্রধানমন্ত্রীকে খুলনা মহানগর ও জেলা আ’লীগ নেতৃবৃন্দের অভিনন্দন

0
166
????????????????????????????????????

খবর বিজ্ঞপ্তি:
খুলনায় “শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়” বিল সংসদে পাশ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিতীয় বাসস্থান হিসেবে উন্নয়নে খুলনাকে তিনি সব সময়ই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। তার উৎকৃষ্ট প্রমান হচ্ছে “শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়” স্থাপন করা। এত অল্প সময়ে তিনি খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের মৌলিক চাহিদা গুলি একে একে পূরণ করে আমাদেরকে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করেছেন। তিনি দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন সমিকরণ করেছেন। তন্মধ্যে খুলনা হয়ে মোংলা, ভাটিয়াপাড়া হয়ে মোংলা রেল লাইন, রামপালের ফয়লায় স্টল বিমান বন্দর থেকে আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর নির্মান, পদ্মা সেতু নির্মান সহ নানাবিধ যোগযোগ এবং মোংলা বন্দরকে আধুনিকায়ন করতে নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনা হয়েছে। যেখানে আজ প্রতিনিয়ত বিদেশী জাহাজ লোড আনলোড হচ্ছে। মোংলা বন্দর লোকসান কাটিয়ে আজ লাভজনক প্রতিষ্ঠানে অবস্থান করছে। খুলনাতে শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়তে বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এখন দক্ষিণাঞ্চলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। এছাড়া খুলনা সিটি কর্পোরেশনকে তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করতে যথেষ্ট পরিমান অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন। যার কাজ দ্রæত গতিতে চলছে। এই সকল উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন হলে খুলনা সহ দক্ষিণাঞ্চল অর্থনৈতিক জোন পরিণত হবে। নেতৃবৃন্দ খুলনায় “শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়” বিল সংসদে পাশ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনা সহ মন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল, খুলনা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ¦ শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত কুমার অধিকারী।