খবর বিজ্ঞপ্তি:
দৈনিক সময়ের খবর সম্পাদক মোঃ তরিকুল ইসলাম ও প্রতিবেদক নূর ইসলাম রকির বিরুদ্ধে খুলনা রেলস্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার কর্তৃক আদালতে অভিযোগ দায়েরের তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে অবিলম্বে অভিযোগটি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেছেন, অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে আয় বহির্ভূতভাবে কোটি কোটি টাকা ও অবৈধ সম্পদের মালিক বনে যাওয়া প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সংখ্যার মাপকাটিতে খুলনাও পিছিয়ে নেই। আইনের মারপ্যাঁচে ও গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের কারণে সত্য সন্ধানী সাংবাদিকরা অনেক তথ্য জানতে পারলেও প্রকাশের সাহস পাচ্ছেন না। দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তের বরাত দিয়ে সম্প্রতি খুলনা রেলস্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকারের আয় বহির্ভূত অর্থ-সম্পদের তথ্য প্রকাশ করায় সাহসী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দায়ের করা মানেই সরকারের শুদ্ধি অভিযানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো নয়কি? এই সরকার কি বিনাভোটের ফ্যাসিষ্ট সরকারের চেয়েও বেশি শক্তিশালী? অবিলম্বে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হয়রানিমুলক অভিযোগ প্রত্যাহারের জোর দাবি জানিয়েছেন খুলনা বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতিদাতারা হলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ভাষাসৈনিক এম নূরুল ইসলাম দাদুভাই, বিএনপি’র কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা মহানগর শাখার সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু, জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড. শফিকুল আলম মনা, নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মনি ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমীর এজাজ খান প্রমুখ।
খুলনা।