শেখ হাসিনা বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রীর স্বীকৃতি অর্জন দেশ ও জাতিকে সমৃদ্ধ করেছে

0
322

আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রীর স্বীকৃতি অর্জন করে দেশ ও জাতিকে সমৃদ্ধ করেছে। এই স্বীকৃতি বাঙালিকে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাড়াতে সাহস যুগিয়েছে। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অক্লান্ত পরিশ্রম আর বুদ্ধিমত্তার কারনে দেশ আজ উন্নয়নশীল তথা মধ্যম আয়ের দেশে উপনীত হয়েছে। শেখ হাসিনার বিচক্ষণ মেধা আর দুরদর্শিতার কারনে দেশ আজ বিদ্যুৎ, পরিবেশ, কৃষি, শিল্প, শিক্ষা, দুর্ণীতি, আইন-শৃংখলাসহ সকল সেক্টরে অভ‚তপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। তাঁর এই উন্নয়নের কারনে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন গবেষণা সংস্থা দ্য স্ট্যাটিসটিক্স চুলচেরা বিশ্লেষণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। নেতৃবৃন্দ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর স্বপ্ন ছিলো বাংলাদেশকে সোনার বাংলা হিসেবে তৈরী করার। আজ বঙ্গবন্ধুর সে স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ এবং বিশ্বের সেরা দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রীর খেতাব অর্জন করেছে। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকলে ২০৪১ এর মধ্যে এদেশ উন্নত বিশ্বের কাতারে অবস্থান করবে বলে নেতৃবৃন্দ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। নেতৃবৃন্দ শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাকে অব্যহত রাখতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করার আহবান জানান।
বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় খুলনা মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ এ সব কথা বলেন। খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক এমপি’র সভাপতিত্বে অনূষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগ নেতা মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, এমডিএ বাবুল রানা, কামরুজ্জামান জামাল, মকবুল হোসেন মিন্টু, এ্যাড. নিমাই চন্দ্র রায়, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু, তসলিম আহমেদ আশা, অধ্যাপক হোসনে আরা রুনু, হাজী মো. নুরুজ্জামান, রনজিত কুমার ঘোষ, শফিকুর রহমান পলাশ, মো. ইমরান হোসেন। সভা পরিচালনা করেন, মহানগর আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, শেখ হায়দার আলী, এ্যাড. রবিন্দ্র নাথ মন্ডল, এ্যাড. রজব আলী সরদার, নুর ইসলাম বন্দ, শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. ফরিদ আহমেদ, জোবায়ের আহমেদ খান জবা, ফেরদৌস আলম চাঁন ফারাজী, হালিমা ইসলাম, অধ্যাপক আলমগীর কবীর, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, বিরেন্দ্র নাথ ঘোষ, মফিদুল ইসলাম টুটুল, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, টিএম আরিফ, খান সাইফুল ইসলাম, জামিল খান, সুমন আহমেদ খান, নয়মী বিশ্বাস সাথী, নাজমুল আহমেদ স্বপন, চ. ম. মুজিবর রহমান, আব্দুল হাই পলাশ, জাহিদুল হক, শেখ আব্দুল আজিজ, শেখ মো. ফারুক হোসেন, গাজী মোশাররফ হোসেন, সরদার আব্দুল হালিম, মো. শিহাব উদ্দিন, মীর মো. লিটন, মহাসিনুর রহমান আফরোজ, গোপাল চন্দ্র সাহা, মো. মোতালেব মিয়া, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, মাহমুদ হাসান তাজু, মুক্তি রায়, আলী আকবর, জিএম রেজাউল ইসলাম, আলিমুর রেজা লাবু, দেবদুলাল বাড়ৈই বাপ্পি, হাবিবুর রহমান দুলাল, এইচ এম তৌহিদ, মোক্তার হোসেন, ইদ্রিস আলী, এ্যাড. আহসান হাবীব, তাপস জোয়াদ্দার, মামনুন রশিদ, এস এম মনির হোসেন, রনবীর বাড়ৈই সজল, মাহমুল ইসলাম জয়, আমিন বেগ সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
আলোচনা সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্থতা, দীর্ঘায়ু কামনা এবং শান্তিপূর্ণ দেশ পরিচালনা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনা দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।