ঢাকা অফিসঃ ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের প্রথম বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড, বাংলাদেশের অন্যতম প্রসিদ্ধ জেলা যশোরের বাসীন্দাদের জন্য নিয়ে এসেছে সহজ শর্তে গৃহ ঋণ সুবিধা। নিয়মিত মাসিক আয় কমপক্ষে ২০ হাজার হলে যে কেউই এই গৃহ ঋণ সুবিধা নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
একজন গ্রাহক কতখানি ঋণ পেতে পারেন তা প্রধানত নির্ভর করবে তার আয় ও সম্পত্তির মূল্যমানের ওপর। ঋণ পরিশোধ ক্ষমতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে গ্রাহকের আয়ের প্রমাণাদি ও স্থাবর সম্পত্তির অর্থমূল্য বিবেচনা করা হবে। এক্ষেত্রে একজন গ্রাহক সম্পত্তির মূল্যমানের সর্বাধিক ৯০% পর্যন্ত ঋণ পেতে পারেন। আইপিডিসি ফাইন্যান্স ইতোমধ্যেই যশোরে গৃহ ঋণ সেবা কর্মসূচি চালু করে দিয়েছে। গ্রাহকদের মধ্যে প্রচুর সাড়াও দেখা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড-এর এমডি এবং সিইও মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘অনেক সময় নিজের শহরে স্বপ্নের বাড়িটি নির্মাণে বাধা হয়ে দাঁড়ায় অর্থ। সেই বাঁধাকে উপেক্ষা করে সাধ আর সাধ্যকে মিলিয়ে নিজ শহরেই আপন ঠিকানা লিখে দিতে আইপিডিসি যশোরের সম্মানিত গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এসেছে সাশ্রয়ী গৃহ ঋণ সুবিধা। আইপিডিসি স্বল্প সময়ের মধ্যে গৃহ ঋণের ব্যবস্থা করে থাকে। ঋণ নিতে ইচ্ছুক গ্রাহকদের আমাদের প্রতিনিধি ঋণ আবেদনের প্রতিটি ধাপে গ্রাহককে সর্বদা সহায়তা করবে’।
ঋণ নেওয়ার জন্য গ্রাহকদের বেতনভুক্ত চাকরিজীবীদের জন্য স্যালারী সার্টিফিকেট, সর্বশেষ তিন মাসের পে-স্লিপ, সিভি, অস্থায়ী চাকুরীজীবীর ক্ষেত্রে চাকুরিদাতার সাথে চুক্তিপত্রের ফটোকপি, বাসা/ জমি ভাড়ার ক্ষেত্রে মালিকানাস্বত্বের দলিল (ফটোকপি), নামজারীর সকল কাগজ-প্রস্তাবপত্র, খতিয়ান (ফটোকপি) ডিসিআর ডুপ্লিকেট কার্বন রসিদ (ফটোকপি), ভূমিকর, ভাড়ার বিবরণ এবং ব্যবসায়িক আয়ের ক্ষেত্রে তিন (০৩) বছরের হালনাগাদকৃত ট্রেড লাইসেন্স (ফটোকপি), প্রতিষ্ঠানের গত এক (০১) বছরের সকল ব্যাংক স্টেটমেন্ট, গত ছয় (০৬) মাসের বিক্রয় রেজিস্টার প্রয়োজন। এছাড়াও আরও যেসব প্রমাণাদি ও করণীয় প্রয়োজন তা আইপিডিসি-এর প্রতিনিধিদের কাছ থেকে জানা যাবে।