মঈনুলের জামিন বাতিল করে গ্রেফতার করতে হবে : সিটি মেয়র

0
375

বিজ্ঞপ্তিঃ খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন নিজেই নিজের পরিবারের মধ্যে বির্তকিত। তিনি ইত্তেফাকের কর্মচারি হত্যায় তাকে নিয়ে বির্তক রয়েছে। রয়েছে ’৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে জামায়াত, রাজাকার আলবদর আলশামসদের আশ্রয় প্রশ্রয় দাতা হিসেবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার সাথে জড়িত খুনী মোস্তাক সহ অন্যান্য খুনীদের আশ্রয় দিয়ে সহযোগিতা করেছে। ১/১১ এর জননেত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করে কারাগারে রেখেছিলো। এমনকি ইত্তেফাকের কর্মচারী আব্দুল মান্নান হত্যার সাথে তিনি জড়িত বলে ঢাকার মিডিয়া পাড়ায় চাউর রয়েছে। সর্বশেষ মাসুদা ভাট্টির মত একজন প্রথিত যশা সাংবাদিককে কুৎসিত ভাষায় কটুক্তি করে নারী সমাজকে খাটো করে অসম্মান করেছে। মঈনুল সব সময়ই মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও সংবিধান পরিপন্থী কাজ করে দেশকে বির্তকিত স্থানে নিয়ে গিয়েছে। আজ মঈনুলের ষোলকলা পূর্ণ হয়েছে। সেকারনেই মঈনুলকে গ্রেফতার করে ফাঁসি দড়িয়ে ঝুলাতে হবে। বক্তরা ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেনকে খুলনায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন।

প্রখ্যাত সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টিকে কটুক্তি করার প্রতিবাদে ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেনের জামিন বাতিল এবং গ্রেফতার করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবিতে মানব বন্ধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় নগরীর পিকচার প্যালেস মোড়ে খুলনা সদর থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। সদর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ, মহানগর আওয়ামী লীগ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শ্যামল সিংহ রায়, মহানগর আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, মহানগর শ্রমিক লীগ সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার ঘোষ, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, যুবলীগ নেতা শফিকুর রহমান পলাশ, মহানগর ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল। সমাবেশ পরিচালনা করেন সদর থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম।

এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা আলী আজগর মিন্টু, মঈনুল ইসলাম নাসির, আব্দুল হাই পলাশ, গাজী মোশাররফ হোসেন, শেখ ফারুক হোসেন, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, গোপাল চন্দ্র সাহা, মো. শিহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, এ্যাড. একেএম শাহজাহান কচি, এস এম শামসুদ্দিন আহমেদ শ্যাম, এইচ এম তৌহিদ, শাহ মো. জাকিউর রহমান জাকির, এ্যাড. কে এম ইকবাল, এ্যাড. আহসান হাবিব, মো. মোতালেব মিয়া, দিলীপ রায় খোকন, আজম খান, মো. আউয়াল হোসেন ছোটন, আব্দুর রহিম বাবু, ইউসুফ আলী, জাহাঙ্গীর হোসেন, খান কবীর, সেলিম মুন্সি, এমরানুল হক বাবু, কাজী আব্দুল ওহাব, মিজানুর রহমান নাজু, নজরুল ইসলাম খোকন, ইলিয়াছ হোসেন লাবু, ইদ্রিস আলী, খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম, হিরু তালুকদার, মো. জাকির হোসেন হাওলাদার, মো. রিয়াজ হোসেন, মনিরুল ইসলাম সোহাগ, মোস্তাফিজুর রহমান সুইট, হায়দার আলী মোল্লা, শ্যামল দত্ত, মাহামুদুর রহমান রাজেশ, তাসদিকুর রহমান জয়, ফেরদৌসী আলম রিতা, শবনম মোস্তারি বকুল, আফরোজা হক কোহিনুর, নাসরিন নাহার, আইরিন রায়হান সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।