দূর্নীতিসহ নানা ধরনের কালিমায় সিক্তরা দলের কোন পদ দেয়া হবে না: খুলনা নগর আওয়ামী লীগ

0
319

খবর বিজ্ঞপ্তি:
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, যাদের নামের সাথে দূর্নীতিসহ নানা ধরনের কালিমা আছে তাদের দলের কোন পদ দেয়া হবে না। কোন দূর্নীতিবাজ, কালোবাজারী, ভূমিদস্যু, মাদক ব্যবসায়ী দলে স্থান পাবেনা। আর কেউ যদি (কোন সভাপতি সাধারণ সম্পাদক) এধরনের মানুষকে দলে আনার চেষ্টা করে, তার বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর কেউ যদি সভাপতি সাধারণ সম্পাদকসহ অন্য কোন পদে থেকে থাকে তাহলে তাকে নতুন করে পদ দেয়া হবে না। সেকারনেই প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনা দলকে সুসংগঠিত এবং শক্তিশালী করতে এ বছরের মধ্যেই সম্মেলন করতে নির্দেশনা দিয়েছেন এবং দলের ভেতরে বাইরে কোন ধরনের আগাছা থাকলে তা উপড়ে ফেলার নিদের্শ দিয়েছেন। আমরা দলীয় প্রধানের নির্দশনাকে সামনে রেখেই সেগুলি শতভাগ বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি বলেন, দলকে পরিস্কার করতে হবে। এভাবে একটি রাজনৈতিক দল চলতে পারে না। একটি রাজনৈতিক দলের আদর্শ উদ্দেশ্য থাকে। দলের নেতাকর্মীরা সে আদর্শ মাথায় রেখে সেভাবে রাজনীতি করবে। তাহলেই মানুষ ওই দলের আদর্শ গ্রহণ করা শুরু করবে। আসুন সফল রাষ্ট্রনায়ক, মানবতার মা প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে এ শপথ গ্রহণ করি।
তিনি আরো বলেন, পূজায় সর্বদা সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। কেউ যদি পূজা ম-পে গিয়ে কোন ধরনের অসৌজন্য আচরণ করে তাহলে তাকে আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে। প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করে আইন শৃংখলা বাহিনীকে সহযোগিতা করতে হবে।
শনিবার বেলা ১১টায় দলীয় কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ৭৩তম জন্মদিবসের আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাধেশ আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সদস্য, শ্রম ও কর্ম সংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান, এ্যাড. চিশতি সোহরাব হোসেন শিকদার, জেলা আওয়ামী লীগ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়া, কাজী এনায়েত হোসেন, এ এফ এম মাকসুুদুর রহমান, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বেগ লিয়াকত আলী, বিএমএ সালাম, এ্যাড. রজব আলী সরদার, নুর ইসলাম বন্দ, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, কামরুজ্জামান জামাল, মো. আশরাফুল ইসলাম, শ্যামল সিংহ রায়, মকবুল হোসেন মিন্টু, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, এ্যাড. ফরিদ আহমেদ মোল্লা, শেখ ফজলুল হক, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, জোবায়ের আহমেদ খান জবা, ফেরদৌস আলম চান ফারাজী, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, হাফেজ মো. শামীম, শেখ নুর মোহাম্মদ, শেখ মোশাররফ হোসেন, কাউন্সিলর মোশাররফ হোসেন, শেখ সৈয়দ আলী, এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, তসলিম আহমেদ আশা, হাসান ইফতেখার চালু, প্যানেল মেয়র আমিনুল ইসলাম মুন্না, এ্যাড. রবীন্দ্র নাথ ম-ল, শেখ আলী আকবর, অসিত বরণ বিশ্বাস, আবুল কাশেম মোল্লা, এ্যাড. সরদার আনিসুর রহমান পপলু, আলমগীর সরদার, শেখ পীর আলী, রনজিত কুমার ঘোষ, মনিরুজ্জামান সাগর, শেখ মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, শেখ মো. আবু হানিফ, শফিকুর রহমান পলাশ, মো. মোতালেব হোসেন, মীর বরকত আলী, শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন, পারভেজ হাওলাদার, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, ফেরদৌস হোসেন লাবু, শেখ আবিদ উল্লাহ, মো. মোতালেব মিয়া, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, শেখ মো. রুহুল আমিন, গোপাল চন্দ্র সাহা, সরদার আব্দুল হালিম, ইউসুফ আলী খান, আমির হোসেন, মুন্সি নাহিদুজ্জামান, মোয়াজ্জেম হোসেন খান, রফিকুল ইসলাম পিটু, কামরুল ইসলাম, জাহিদুল খলিফা, মামুন কবির কচি, মৃধা হুমায়ূন কবীর, কাজী কামাল হোসেন, এ্যাড. আল আমিন, মো. দুলু, মো. শওকাত হোসেন, মো. তাজুল ইসলাম, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, এ্যাড. জেসমিন সুলতানা জলি, রেহানা চৌধুরী, এ্যাড. রোজী, সীমা, রনবীর বাড়ৈই সজল, মাহমুদুর রহমান রাজেস সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া মাহফিল পরে ৭৩ পাউ-ের কেক কাটা হয়।