খবর বিজ্ঞপ্তি:
বাংলাদেশ তথা বিশ্বে ট্রেনে শ্রমজীবী, পেশাজীবী, নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষের চলাচলের সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য পরিবহণ। এটি পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই রাষ্ট্রের সেবামূলক খাত। বাংলাদেশ সরকার ট্রেনের যাত্রীসেবা প্রসারিত ও উন্নয়নের লক্ষ্যে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করেছে। কিন্তু ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য ও গ্রাম-শহরের বৈষম্যহীন উন্নয়ন বাস্তবায়ন করতে প্রথমেই সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রাথমিক জ্ঞান ও সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। অন্যথায় আয়োজনই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা। বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ টিকিট কাউন্টার বন্ধ করে দিয়ে অনলাইনে টিকিট বিক্রয়ের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে সাধারণ মানুষ দারুণ বিড়ম্বনার সম্মুখীন হয়েছে। কেননা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর অনলাইন সম্পর্কে কোনো জ্ঞান বা ধারণা নেই। অন্যদিকে যাত্রী হিসেবে যার কাছে টিকিট থাকবে সে-ই বৈধ যাত্রী। কিন্তু এই টিকিট নিয়ে মাঝেমধ্যে টিকিট চেকারের সাথে ঝামেলা হচ্ছে। এমতাবস্থায় ট্রেনযাত্রীদের সেবা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সরাসরি কাউন্টার ও অনলাইন দুটি পদ্ধতিই চালু রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটির পক্ষে নেতৃবৃন্দ এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিদাতারা হলেনÑওয়ার্কার্স পার্টি খুলনা জেলা সভাপতি কমরেড এড. মিনা মিজানুর রহমান, মহানগর সভাপতি কমরেড শেখ মফিদুল ইসলাম, জেলা সাধারণ সম্পাদক কমরেড আনসার আলী মোল্লা ও মহানগর সাধারণ সম্পাদক কমরেড এস এম ফারুখ-উল ইসলাম।