খুলনায় আ’লীগ নেতা জামালের উপর হামলার প্রতিবাদে সমাবেশ : ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম

0
588

বিজ্ঞপ্তি: আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বা হামলা চালিয়ে কোন ভাবেই কামরুজ্জামান জামালের মত উদীয়মান কর্মীদের দাবিয়ে রাখা যাবেনা। বরং প্রতিভাবান নেতারা আঘাত পেলেই বারুদের ন্যায় জ্বলে উঠবে। আর সেই আলোয় আলোকিত হবে তৃণমূলের সাধারণ নেতাকর্মীরা।
বক্তারা বলেন, জামালের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষাণিত হয়ে যারা তার গাড়ীবহরে হামলা চালিয়ে তাকে এবং তার সফরসঙ্গী জেলা আ’লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক এ্যাডঃ শাহ আলম ও অন্যান্য নেতাকর্মীদের রক্তাক্ত জখম করেছেন, তারাই সমাজে এবং রাজনৈতিক অঙ্গনে ধিকৃত হবে।
৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়ে বক্তারা বলেন, হামলাকারী সন্ত্রাসীদের পুলিশ প্রশাসন গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হলে সমগ্র খুলনায় বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। একই সাথে নেতৃবৃন্দ খুলনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনায়ন প্রত্যাশী একজন সিনিয়র নেতার প্রটেশশন দিতে ব্যর্থ হওয়ায় দিঘলিয়া থানা পুলিশের ওসি’র অপসারণের দাবী জানান। আগামী ৭ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশ সফল করতে ধারাবাহিক গণসংযোগের অংশ হিসেবে দিঘলিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করে ফেরার পথে নগরঘাট এলাকায় জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সাংগঠনিক সম্পাদক, জেলা যুবলীগের বিদায়ী সভাপতি কামরুজ্জামান জামাল’র গাড়ীবহরে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে এবং ঘটনার সাথে জড়িতদের আটকের দাবীতে এক সমাবেশে বক্তারা এসকল কথা বলেন।
খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সকল সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে শনিবার অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিল শেষে দলীয় কার্যলয়ের সামনে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সরদার জাকির হোসেন। তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক জামিল খানের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি শিক্ষকনেতা এএফএম মাকসুদুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আ’লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডঃ নবকুমার চক্রবর্তী, প্রচার সম্পাদক আলহাজ্ব জোবের আহম্মেদ খান জবা, উপ-প্রচার সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য ফারহানা হালিম ও বদরুল আলম বাদশা।
বক্তব্য রাখেন এবং উপস্থিত ছিলেন আ’লীগনেতা এএফএম মনিরুল ইসলাম, জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি জিয়া হাসান তুহিন, স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম আহবায়ক হাজী সাইফুল ইসলাম, সৈনিকলীগের সভাপতি এসএম ফরিদ রানা, তাঁতিলীগের আহবায়ক সুমন আহম্মেদ খান, সদস্য সচিব কাজি আজাদুর রহমান হিরক, আফজাল খান, মফিজুল ইসলাম, অনুপম বিশ্বাস, নাসির উদ্দীন সজল, সাবেক ছাত্রনেতা মাহফুজুর রহমান সোহাগ, বিধান চন্দ্র রায়, মিজানুর রহমান হিরাঙ্গী, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন ইমু, খাদিজা আক্তার, সাবিনা বেগম, শাহিদা ইসলাম নয়ন, ইউপি চেয়ারম্যান ইসমাইল হোসেন, সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, গফুর মোল্যা, আ’লীনেতা মহম্মদ আলী জিনাহ, শাহাজান কবির পারিস, আনিসুর রহমান, রেজাউল ইসলাম, আরিফ চেšধুরী, হাবিবুর রহমান, ফরহাদ হোসেন ফরাহ, রহিম গাজী, সোহেল খান, ছাত্রলীগনেতা আল-আমিন, দ্বীপ পান্ডে বিশ্ব, মঞ্জুরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আছাবুর রহমান রাজ, বাপন রায়, তানভীর রহমান আকাশ, শুভ সেন, চিশতী নাজমুল, রিয়াজুল ইসলাম রিপন, অতনু মন্ডল, মাসুদ রানা, এসকে সাদ্দাম হোসেন, নিলয় ইসলাম সুমন প্রমূখ।