খুলনাটাইমস আইটি: কানাডার ভ্যাঙ্কুভার থেকে আকাশে উড়েছে পুরো বৈদ্যুতিক সিপ্লেন। নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির দাবি এভিয়েশন খাতে এমন প্লেনের ফ্লাইট বিশ্বে এটিই প্রথম। হার্বার এয়ার এবং ম্যাগনিক্সের এই ছোট পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে যে প্লেনটি ব্যবহার করা হয়েছে এতে রয়েছে ছয়টি যাত্রী আসন। বৈদ্যুতিক মোটরের মাধ্যমেই চলেছে প্লেনটি– খবর বিবিসি’র। নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির দাবি, “বিশ্বের প্রথম পুরো বৈদ্যুতিক বাণিজ্যিক প্লেন বহর” তৈরির এটি প্রথম ধাপ। এভিয়েশন খাতে কার্বন নির্গমনের মাত্রা অনেক বেশি। বৈদ্যুতিক প্লেনের ব্যবহার শুরু হলে দূষণ অনেকটা কমবে বলে ধারণা করা হয়। এক বিবৃতিতে হার্বার এয়ার এবং ম্যাগনিক্স বলেছে, “এই ঐতিহাসিক ফ্লাইট এভিয়েশন খাতে তৃতীয় যুগের সূচনা করছে, বৈদ্যুতিক যুগের।” পরীক্ষামূলক এই ফ্লাইটে ব্যবহার করা হয়েছে ছয় যাত্রী আসনের ডিএইচসি-২ ডি হ্যাভিল্যান্ড বিভার। এটির প্রোপালশন ব্যবস্থায় ছিলো ৭৫০ হর্সপাওয়ারের ম্যাগনি৫০০। চলতি বছরের শুরুতে প্যারিস এয়ার শো-তে এই প্রোপালশন ব্যবস্থা উন্মোচন করে অস্ট্রেলিয়ান প্রতিষ্ঠান ম্যাগনিক্স। “প্লেনের জন্য পরিচ্ছন্ন এবং কম খরচের চালিকা শক্তি” তৈরি লক্ষ্যেই উন্মোচন করা হয় এটি। ২০২২ সালের মধ্যে পুরো প্লেন বহরকে বৈদ্যুতিক প্লেনে রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছে কানাডিয়ান সিপ্লেন পরিচালনা প্রতিষ্ঠান হার্বার এয়ার।