মেধাবী তরুণের পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে লেখাপড়া করার স্বপ্ন

0
872

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃপৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে লেখাপড়া করার স্বপ্ন বুকে লালন করেন শত শত মেধাবী তরুণ। অনেকে হয়তো তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারেন, অনেকে আবার পারেন না। তবে প্রত্যেকের মধ্যেই পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকে।বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‌্যাংকিং করে থাকে নানা প্রতিষ্ঠান। এ র‌্যাংকিং করার জন্য তারা নিজেদের নানা মাপকাঠি বিবেচনা করে থাকে। সম্প্রতি এ ধরনের একটি র‌্যাংকিং প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবের জেদ্দাভিত্তিক সেন্টার ফর ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিংস (সি.ডব্লিউ.ইউ.আর.) বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ে তাদের র‌্যাংকিং প্রকাশ করেছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।

সি.ডব্লিউ.ইউ.আর. এ তালিকা তৈরির জন্য প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বিষয় বিবেচনা করেছে তার মধ্যে রয়েছে শিক্ষার মান, শিক্ষাজীবন শেষে চাকরি, শিক্ষকদের যোগ্যতা, প্রকাশনা, গবেষণার প্রভাব, গবেষণার মান, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাব ও পেটেন্টের সংখ্যা।

আসুন জেনে নেই তালিকা অনুযায়ী বিশ্বের সেরা ১০টি ইউনিভার্সিটির নাম –

 ১।  হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়

আমেরিকার বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ বছরও পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেয়েছে। ঐতিহাসিকভাবে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৬৩৬ সালে। পৃথিবীর অনেক জ্ঞানীগুনী মানুষের জন্ম হয়েছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

নোবেল বিজয়ী থেকে আরম্ভ করে পৃথিবীর বড় বড় সব পুরষ্কার বিজয়ীদের অনেকেই লেখাপড়া করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রাচীন প্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের অনেকেরই জীবনের লক্ষ্য থাকে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করা।

২।  ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিউট অব টেকনোলজি

আমেরিকার আরেকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)। ক্যামব্রিজে অবস্থিত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি মূলত শরীরবিদ্যা ও ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য বিখ্যাত। তবে বর্তমানে জীববিজ্ঞান, অর্থনীতি, ভাষাবিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনাও এখানে পড়ানো হয়।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

১৮৬১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শিল্পায়ন বৃদ্ধির সময় প্রতিষ্ঠিত হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। বাংলাদেশের কিছু মেধাবী শিক্ষার্থীও বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষালাভ করছেন। তরুণ মেধাবীদের কাছে এমআইটি এক বিশাল স্বপ্নের অপর নাম।

৩।  স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রে ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত আরেকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। এটি মূলত গবেষণার জন্য বিখ্যাত। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালে। ১৮৯১ সালের ১ অক্টোবর ৫৫৫ জন ছাত্র নিয়ে এ প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

১৯০৫ সালে এক ঘূর্নিঝড়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পরবর্তীতে ১৯০৬ সালে তা পুনরায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। পৃথিবীর বিখ্যাত লোকদের অনেকেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন। তরুণদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টিও একটি স্বপ্নের নাম।

 ৪।  ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ

ইংরেজি ভাষাভাষী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি পৃথিবীর দ্বিতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। পৃথিবীর সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এটি তৃতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ প্রতিষ্ঠিত হয় মূলত ১২০৯ সালে। বর্তমানে ৩১ কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

৯০ জন নোবেল বিজয়ী এ প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত ছিলেন। যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে প্রাচীন ও বিখ্যাত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেক তরুণেরই স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়।

 ৫।  ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড

যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড পৃথিবীর আরেকটি প্রাচীন ও বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। যদিও এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার সঠিক তারিখ সম্পর্কে জানা যায় না, তবে ধারণা করা হয় ১০৯৬ সালে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ইংরেজি ভাষাভাষী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

পৃথিবীর সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। ৩১ কলেজ নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হয়ে থাকে। উচ্চাকাক্সক্ষী মানুষদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টিও এক স্বপ্নের নাম।

৬।  ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়াবার্কলি

যুক্তরাষ্ট্রের আরেকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৮ সালে। ১০ ক্যাম্পাস নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হচ্ছে।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

এর মধ্যে ৯ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও গ্র্যাজুয়েট ক্যাম্পাস, আর একটি প্রফেশনাল। যুক্তরাষ্টের ক্যালিফোর্নিয়ায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মেধাবী তরুণদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টিও একটি স্বপ্নের নাম।

৭।  প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির প্রিন্সটনে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। এ বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৭৪৬ সালে কলেজ অব নিউ জার্সি নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। আমেরিকান বিপ্লবের আগে প্রতিষ্ঠিত কলোনিয়াল ৯ কলেজের মধ্যে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় একটি।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

বর্তমানে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি পৃথিবীর ষষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হিউম্যানিটিজ, সোশ্যাল সায়েন্স, ন্যাচারাল সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয়। তরুণ মেধাবীদের কাছে এটিও একটি প্রত্যাশিত বিশ্ববিদ্যালয়।

৮। আট. ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়

১৭০১ সালে কানেকটিকাট উপনিবেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়। উচ্চশিক্ষার জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আমেরিকার তৃতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাটের নিউ হ্যাভেনে অবস্থিত।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম একাডেমিক ইনস্টিটিউশন। পৃথিবীর ৫১ জন নোবেল বিজয়ী এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সংযুক্ত ছিলেন। মেধাবী তরুণদের কাছে এই বিশ্ববিদ্যালয়টিও একটি স্বপ্নের নাম।

৯।  ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিউট অব টেকনোলজি

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিউট অব টেকনোলজি সাধারণত ক্যালটেক নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার প্যাসেনাডোতে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। ১৮৯১ সালে প্রিপারেটরি এন্ড ভোকেশনাল স্কুল হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

বিশ্বের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়

১৯১০ সালে প্রিপারেটরি ও ভোকেশনাল স্কুল দুটিকে আলাদা করা হয়। ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠানটি ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিউট অব টেকনোলজি নাম ধারণ করে। পৃথিবীর বিখ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেক মেধাবী তরুণের আকাক্সক্ষার বিশ্ববিদ্যালয়।

১০।   ইউনির্ভাসিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ালস অ্যাঞ্জেলস

এই বিশ্ববিদ্যালয়টি যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসের ওয়েস্টউডে অবস্থিত। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৯ সালে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৮ সালে। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ৫ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কলেজ, সাতটি প্রফেশনাল স্কুল ও চারটি প্রফেশনাল হেলথ সায়েন্স স্কুল নিয়ে পরিচালিত হয়ে আসছে। উচ্চশিক্ষার পাদপীঠ এই বিশ্ববিদ্যালয়টিও শত শত তরুণের আকাঙ্খার বস্তু।

আমরা প্রায় সবাই টুথপেস্ট দিয়ে শুধু দাঁতই পরিষ্কার করি। কিন্ত আপনি জানেন কি এই টুথপেস্টের মাধ্যমেই সমাধান হতে পারে আপনার দৈনন্দিন জীবনের ৭ সমস্যা ? তাহলে জেনে নিন টুথপেস্টের দারুণ কিছু ব্যবহার যা দূর করবে দৈনন্দিন কিছু সমস্যা। ১। হাতের দুর্গন্ধ দূর করতে : পেঁয়াজ, রসুন কিংবা মাছ কাটার পর হাত দুর্গন্ধ হয়ে যায়। ভালো করে সাবান দিয়ে ধুলেও গন্ধ যায় না। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে হাতে টুথপেস্ট মাখিয়ে নিন ভালো করে। এবং সাবানের মতোই ব্যবহার করে হাত ধুয়ে নিন। দেখবেন ম্যাজিকের মতো হাতের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে। ২। কাপড়ের দাগ তুলতে : অনেক সময় কাপড়ের দাগ জেদি হয়ে বসে যায় যা কোনো ডিটারজেন্ট দিয়ে তোলা যায় না। এই সমস্যার সমাধানও করতে পারে টুথপেস্ট। দাগের উপরে পুরু করে টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন। এরপর শুকিয়ে গেলে ভেজা একটি ব্যবহৃত টুথব্রাশ দিয়ে ঘষে তুলে নিন। এরপর কাপর ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন দাগ গায়েব। ৩। কাঠের আসবাব থেকে পার্মানেন্ট মার্কারের দাগ তুলতে : পার্মানেন্ট মার্কারের দাগ তোলার মতো কঠিন কিছুই নেই। কিন্তু দুর্ঘটনাবশত দাগ লেগে গেলে তা তোলা অনেক ঝামেলার। কিন্তু এই সমস্যার সমাধান করতে পারে টুথপেস্ট। দাগের উপরে টুথপেস্ট ভালো করে লাগিয়ে ঘষে নিন। শুকিয়ে গেলে ভেজা কাপড দিয়ে ঘষে তুলে নিন এবং শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। ব্যস, সমস্যার সমাধান। ৪। ইস্ত্রি পরিষ্কার করতে : দীর্ঘদিনের ব্যবহার এবং কাপর পুড়ে গেলে ইস্ত্রি নোংরা হয়ে পড়ে। এই সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে টুথপেস্ট। পুরো ইস্ত্রিতে টুথপেস্ট লাগিয়ে নিয়ে একটি ভেজা কাপড় দিয়ে ঘষে নিন। চকচকে পরিষ্কার হয়ে যাবে ইস্ত্রি। ৫। সাদা জুতো চকচকে করতে : অনেকেই শখ করে সাদা জুতো পরেন, আবার অনেকের পছন্দ সাদা লাইনিং দেয়া স্নিকার্স। কিন্তু সমস্যা অচ্ছে সাদা জুতো বা স্নিকার্সের লাইনিং কিছুদিনের মধ্যেই ময়লায় কালচে হয়ে যায়। এক কাজ করুন। একটি ব্যবহৃত টুথব্রাশ দিয়ে টুথপেস্ট ঘষে নিন সাদা অংশে। ব্যস, একেবারেই নতুনের মতো সাদা হয়ে যাবে। ৬। নখের হলদেটে ভাব ও ময়লা দূর করতে : নখ হলদেটে হয়ে থাকলে এবং ময়লা দেখালে একটু বিশ্রীই লাগে। কিন্তু নখের এই হলদেটে ভাবও নিমেষে দূর করে দিতে পারে টুথপেস্ট। নখে টুথপেস্ট লাগিয়ে একটি ব্যবহৃত টুথব্রাশ দিয়ে আলতো করে ঘষে নখ পরিষ্কার করে নিন। দারুন ফল পাবেন। ৭। পুরনো সিডির স্ক্র্যাচ দূর করতে : পুরনো সিডিতে স্ক্র্যাচ পড়া থাকলে সিডি চালানো সম্ভব হয় না। এই সমস্যার সমাধান করতে টুথপেস্ট ঘষে নিন সিডিতে স্ক্র্যাচ অনেকটাই দূর হয়ে যাবে। এমনকি মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের ছোট স্ক্র্যাচ, বাথরুমের কাচ ও গ্লাস, সানগ্লাসের দাগও দূর করতে পারেন একই পদ্ধতিতে।