সিটি নির্বাচনে আবেদন পত্র নিলেন সাঈদ খোকন

0
279

খুলনাটাইমস ডেস্ক : আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নের আবেদন ফরম সংগ্রহ করলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বর্তমান মেয়র মো. সাঈদ খোকন। ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ফরম বিক্রি চলছে। বৃহস্পতিবার তিনি নিজেই মনোনয়নের আবেদন ফরম সংগ্রহ করেন। বুধবার ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আগ্রহী প্রার্থীদের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করা হয়। আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে এ মনোনয়ন ফরম বিক্রি করা হচ্ছে। ২৭ ডিসেম্বর (শুক্রবার) পর্যন্ত আগ্রহী প্রার্থীরা ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন। ফরম বিক্রির শেষ দিন, অর্থাৎ শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ফরম বিক্রি চলবে। মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের পর আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভায় প্রার্থী নির্বাচিত করা হবে। ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তর ও দক্ষিণ মিলে সাধারণ ও সংরক্ষিত মোট ১৭২টি পদ রয়েছে। উলে¬খ্য, ঢাকা উত্তর সিটিতে কাউন্সিলর সাধারণ ওয়ার্ড ৫৪টি এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড ১৮টি। আর দক্ষিণ সিটিতে সাধারণ ওয়ার্ড ৭৫টি এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড ২৫টি। ঢাকা উত্তর সিটিতে ভোটার সংখ্যা ৩০ লাখ ৩৫ হাজার ৬২১ জন। আর দক্ষিণ সিটিতে ভোটার রয়েছেন ২৩ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮৮ জন। আগামী ৩০ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। পুরো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। ওইদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নগরবাসীর প্রতি আহবান জানিয়ে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মেয়র প্রার্থী সাঈদ খোকন বলেছেন, রাজনীতিতে এখন কঠিন সময় চলছে। এই কঠিন সময়ে আপনারা আমার পাশে থাকবেন। গত ৫ বছর আমি আপনাদের সেবা করেছি। অনেক কাজ করেছি। কিছু কিছু কাজ বাকি আছে। যেগুলো সম্পন্ন করতে আপনাদের ভোট প্রত্যাশা করছি। উল্লেখ্য, ঢাকা উত্তর সিটিতে কাউন্সিলর সাধারণ ওয়ার্ড ৫৪টি এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড ১৮টি। আর দক্ষিণে সাধারণ ওয়ার্ড ৭৫টি এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড ২৫টি। ঢাকা উত্তর সিটিতে ভোটার সংখ্যা ৩০ লাখ ৩৫ হাজার ৬২১ জন। আর দক্ষিণ সিটিতে ভোটার রয়েছেন ২৩ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮৮ জন। আগামী ৩০ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। পুরো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। ওই দিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।