নির্বাচন কমিশন তফশীল ঘোষণার মাধ্যমে সংবিধান ও গণতন্ত্রকে সুসংহত করেছেন

0
540

বিজ্ঞপ্তি : আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, নির্বাচন কমিশন আগামী (২৩ ডিসেম্বর) নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন। সংবিধান সমুন্নত রেখেই দেশরন্ত জননেত্রী শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বেই ২৩ ডিসেম্বরেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সকল দলের অংশ গ্রহণের মাধ্যমে অবাধ নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ ভাবে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, কারো হুমকিতে নির্বাচনের তফশীল পেছানো হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণমানুষের রাজনৈতিক দল। তৃণমূল জনতার রায়েই আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসবে ইনশাল্লাহ। নেতৃবৃন্দ নির্বাচন কমিশনকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, তফশীল ঘোষণার মাধ্যমে সংবিধান ও গণতন্ত্রকে সুসংহত করেছেন। আগামী নির্বাচনের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ উন্নত বিশ্বের দিকে আরোও একধাপ এগিয়ে যাবে। নেতৃবৃন্দ দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, দেশরন্ত জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী করে জাতির পিতার জন্ম শত বার্ষিকী ও স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করতে হবে। সেজন্যে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শেখ হাসিনা’র সকল উন্নয়ন ঘরে ঘরে পৌছে দিতে হবে। নেতৃবৃন্দ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ৭টায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফশীল ঘোষণা করায় প্রধান নির্বাচন কমিশনাকে অভিনন্দন জানিয়ে মিছিল পূর্ব সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও ১৪ দলের সমন্বয়ক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান এমপি, শেখ হায়দার আলী, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, শেখ সিদ্দিকুর রহমান, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, কামরুজ্জামান জামাল, মকবুল হোসেন মিন্টু, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, শেখ ফজলুল হক, জেড এ মাহমুদ ডন, ফেরদৌস আলম চাঁন ফারাজী, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, মো. শাহাজাদা, শেখ মোশাররফ হোসেন, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, তসলিম আহমেদ আশা, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, অধ্যা. রুনু ইকবাল, প্যানেল মেয়র আমিনুল ইসলাম মুন্না, প্যানেল মেয়র মেমরী সুফিয়া রহমান শুনু, কাউন্সিলর এস এম মোজাফফর রশিদী রেজা, চৌধুরী রায়হান ফরিদ, কাউন্সিলর মাহফুজুর রহমান লিটন, কাউন্সিলর হেনা আক্তার, এ্যাড. জেসমিন সুলতানা জলি, আবুল কাশেম মোল্লা, এ্যাড. সরদার আনিসুর রহমান পপলু, রনজিত কুমার ঘোষ, মনিরুজ্জামান সাগর, এস এম আকিল উদ্দিন, মো. আমির হোসেন, শফিকুর রহমান পলাশ, নয়মী বিশ্বাস সাথী, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, মঈনুল ইসলাম নাসির, শেখ আবিদ উল্লাহ, ফেরদৌস হোসেন লাবু, শেখ মো. ফারুক হোসেন, চৌধুরী মিনহাজ উজ্জামান সজল, জাহিদুল হক, নুর ইসলাম, চ. ম মুজিবর রহমান, আব্দুল হাই পলাশ, গাজী মোশাররফ হোসেন, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, শেখ মো. রুহুল আমিন, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, ইউসুফ আলী খান, জাকির হোসেন, সরদার আব্দুল হালিম, খোন্দকার বাহাউদ্দিন, মো. শিহাব উদ্দিন, মো. শাহজাহান পারভেজ, টিএম আরিফ, মো. রাজ্জাক হোসেন, আব্দুল কুদ্দুস, আকবর আলী, তোতা মিয়া ব্যাপারী, মোক্তার হোসেন, রেজাউল ইসলাম, মো. রুহুল আমিন খান, দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। সমাবেশ শেষে এক বিশাল আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।