খবর বিজ্ঞপ্তি:
১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খান মো. আকরাম হোসেন ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহে ……. রাজেউন)। তিনি স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন অসুস্থ থেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল শুক্রবার বিকাল সোয়া ৩টায় সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৩ ছেলে, এক মেয়ে ও আত্মীয় স্বজন সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমের নামাজে জানাযা বাদ এশা নগরীর এম বারী সড়কের দারুল আমান জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে মরহুমকে বসুপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। খান মো. আকরাম হোসেনের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক, সাধারণ সম্পাদক, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান শোকাহত পরিবারের পাশে যান। নেতৃবৃন্দ সেখানে কিছু সময় অবস্থান করেন এবং শোকাহতদের ধৈর্য্য ধারনের জন্য সান্তনা দেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল হক, অধ্যা. আলমগীর কবীর, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, সরদার আব্দুল হালিম, মো. জাকির হোসেন, সাহেবুর রহমান পিটু মোল্লা, সুলতান আহমেদ খান, পারভেজ আহমেদ পলাশ, জাহিদুল ইসলাম, আবু জাফর, শাহানুর চৌধুরী, মোসলেম উদ্দিন, মাহামুদুল হক, ফিরোজ আলী, হাসিনা গফফার, আসমা বেগম, রবিউল ইসলাম লিটন, শাহাদাৎ হোসেন বাহাদুর, আসাদুজ্জামান মুন্না, শেখ বাবুল হোসেন, সজল আহমেদ আলিফ, রাজুল হাসান রাজু, মনিরুজ্জাামান, রফিকুল ইসলাম কাজল, কামরুল ইসলাাম, রওশন আরা পারভিন, মনোয়ারা বেগম, কাওসার সেরনিয়াবাদ, মিরাজ শেখ, ফরিদুর রহমান, কামাল হোসেন, লোকমান হোসেন, মামুন হোসেন, বাদল শেখ, মমতাজ বেগম সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
এদিকে খান মো. আকরাম হোসেনের মৃত্যুতে গভীর শোক, শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন, কেন্দ্রিয় নেত্রী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহ্ উদ্দিন জুয়েল, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এ্যঅড. সুজিত অধিকারী, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, তসলিম আহমেদ আশা।
